Google Ads

header ads

Google Ads

header ads

কিভাবে খুব সহজে ই পাসপোর্ট করতে হয় | How To Make An E-passport Very Easily


আসসালামু আলাইকুম। ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট। বন্ধুরা আমি আপনাদেরকে আজকের ব্লগে দেখাবো কিভাবে খুব সহজে একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। তার আগে বলে নিতে চাই আপনি যদি আমাদের ব্লগে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে ফলো করতে ভূলবেন না। আর যদি অলরেডি ফলো করে থাকেন অসংখ্য ধন্যবাদ।



ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) করা এখন বাংলাদেশে বেশ সহজ হয়েছে। সহজ ভাষায় ধাপে ধাপে প্রক্রিয়া বলছি:

১️⃣ অনলাইনে আবেদন:
অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান: www.epassport.gov.bd
একটি নতুন একাউন্ট খুলুন এবং লগইন করুন।
আবেদন ফর্ম পূরণ করুন (ব্যক্তিগত তথ্য, স্থায়ী ঠিকানা, পেশা ইত্যাদি দিন)।
ছবি ও সিগনেচার আপলোড করতে হবে না; এগুলো সরাসরি অফিসে তোলা হবে।

২️⃣ অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন:
অনলাইনেই আপনার সুবিধামতো তারিখ ও সময় ঠিক করুন।
আবেদন ফর্মটি সাবমিট করার পর একটি আবেদন স্লিপ পাবেন, প্রিন্ট করে রাখুন।

৩️⃣ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)।
জন্ম নিবন্ধন সনদ (যদি প্রযোজ্য হয়)।
পূর্বের পাসপোর্ট (যদি থাকে)।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের দরকার নেই, কারণ সেটা অফিস থেকেই যাচাই হবে।

৪️⃣ আবেদন কেন্দ্রে যাওয়া:
নির্দিষ্ট তারিখে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক (ছবি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট, সিগনেচার) দিন।
অফিস থেকে যাচাই-বাছাই শেষ করে আপনার পাসপোর্ট প্রসেস শুরু হবে।

৫️⃣ ফি প্রদান:
ফি অনলাইনে বা ব্যাংকের মাধ্যমে দিতে পারেন।
সাধারণ, জরুরি বা অতি জরুরি—এই তিনটি প্রক্রিয়া আছে, সময় ও ফি সেই অনুযায়ী ঠিক হবে।

৬️⃣ পাসপোর্ট সংগ্রহ:
এসএমএস দিয়ে আপনাকে জানানো হবে কখন পাসপোর্ট রেডি।
নির্দিষ্ট তারিখে অফিস থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।

⚠️ টিপস:
সব তথ্য যেন জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে মিলে যায়, নইলে জটিলতা হতে পারে।
দালালের সাহায্য না নেওয়াই ভালো; পুরো প্রক্রিয়া স্বচ্ছ।

Post a Comment

0 Comments